বাংলার নিজের খবর,বাঙালির খবর

রবিবার সকালেই শিয়ালদা দক্ষিণ শাখায় ট্রেন বিভ্রাট – যাত্রী বিক্ষোভ

আর জি কর কাণ্ডেকে যে ভয় দেখিয়ে, লাভ দেখিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না – তা ইতিমধ্যে বুঝে গেছে প্রশাসন। এবার তাই বড়ো অস্ত্রের প্রয়োগ -১৪৪ ধারা। প্রসঙ্গত, গত ১৪ই অগস্ট রাত্রিবেলা গোটা রাজ্যের মহিলারা পথে নামেন রাত দখলে। এরপর ফের দ্বিতীয় দফার আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়েছে। রাত্রিবেলা ফের জায়গায়-জায়গায় মহিলারা রাতের দখল নিতে পথে নামবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে আন্দোলন রুখতেই কি পুলিশের এই পদক্ষেপ? উঠছে একাধিক প্রশ্ন।

 

কিন্তু এভাবে কি একটা ন্যায্য আন্দোলন স্তব্ধ করা যাবে? যারাই আন্দোলন করুক না কেন, তারা এবার ১৪৪ ধারা ভাঙবে। পুলিশ তখন গ্রেফতার করতে যাবে। ফল হতে পারে মারাত্মক। হাতাহাতি থেকে লাঠালাঠি। ভারতীয নাগরিক সুরক্ষা সংহিতার ১৬৩ অনুযায়ী, ১৮ থেকে ২৪ পর্যন্ত তারিখ পর্যন্ত আরজি কর সংলগ্ন বেশ কিছু জায়গায় পাঁচজনের বেশি জমায়েত করা যাবে না বলে কলকাতা পুলিশ কমিশনার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।

 

বেলগাছিয়া রোড, জেকে মিত্র ক্রসিং রোড। শ্যামপুকুর পাঁচ মাথার মোড়, বেলগাছিয়া মোড়ের নর্থান পেভমেন্ট থেকে শ্যামবাজার ৫ মাথার মোড়ের জে কে মিত্র রোড পর্যন্ত পাঁচজনের বেশি জমায়েত করা যাবে না। শুধু তাই নয়, লাঠি বা কোনও অস্ত্র নিয়ে জমায়েত বা মিছিল করা যাবে না বলে বিজ্ঞপ্তি জারি হয়। এবার না আন্দোলন আরো উগ্র হয়ে ওঠে – এই শঙ্কা নাগরিক মহলের।

মিডিয়া
16,985FansLike
2,458FollowersFollow
61,453SubscribersSubscribe
Must Read
Related News